নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এসোসিয়েশন অফ শ্যাডো এডুকেশন বাংলাদেশ (অ্যাসেব) কেন্দ্রীয় নির্বাচনের প্রথম ধাপে নয়টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জয় লাভ করে।
এই ৯টি পদে আর কোন প্রার্থী না থাকায় শুক্রবার (১১ নভেম্বর) নয়জনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেন নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত প্রধান নির্বাচন কমিশনার মাহাবুবুর রহমান।
এতে কামাল পাটওয়ারী সভাপতি ও তামিমা এম মিতুয়া সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হন।
এছাড়া সিনিয়র সহ—সভাপতি পদে আকমল হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে পলাশ সরকার, সাংগঠনিক পদে মামুনুর রশীদ, অর্থ সম্পাদক পদে ফিরোজ আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক পদে মুরতাজা আমান, আইন সম্পাদক পদে এ কে এম মাহবুব উল্লাহ কবির ও প্রচার সম্পাদক পদে মাইন উদ্দিন চৌধূরী জয়লাভ করেন। এর মধ্য দিয়ে প্রথম ধাপে নয় সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কেন্দ্রীয় নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।
পরবর্তী ধাপে সকল থানা ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সরাসরি অংশগ্রহণে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির অবশিষ্ট ২৬ টি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এক্ষেত্রে যে কোন থানা ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এর আগে, এই বছরের গত ১৫ মার্চ অ্যাসেব কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপরোক্ত নয়টি পদে নির্বাচন প্রক্রিয়া কেমন হবে তা নিয়ে তখনকার সময়ে থাকা আহ্বায়ক ইমাদুল হক এর সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসান সোহাগ এর সঞ্চালনায় এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ২৯ জন যুগ্ম আহ্বায়ক দের মধ্যে ২৪ জনের স্বশরীরে উপস্থিতি ছিল। নির্বাচন প্রক্রিয়া আলোচনা শেষে এক পর্যায়ে ভোটদানের মাধ্যমে যুগ্ম আহ্বায়কগণ উক্ত নয়টি পদে প্রার্থী ও ভোটার হতে পারবেন বলে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়। এছাড়া ওই সভায় সকল প্রকার কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
পরবরর্তীতে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচন সম্পন্ন করার লক্ষে তিন সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছিল। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পেলেন মাহাবুবুর রহমান। বাকি দুই সদস্য হলেন এস এম সাদীকুর রহমান ও রেজাউল করিম।