ঝালকাঠী, কাঠালিয়া উপজেলায় ২নং পাটিখালঘাটা ইউনিয়নে তারাবুনিয়া গ্রামে মৃতঃ ছোমেদ আলী জোমাদ্দার এর ছেলে মোঃ সোনা মিঞা জোমাদ্দার এর বসতঘর পুরে ছাই।
এ বিষয়ে মোঃ সোনা মিঞা জানান গত ইং ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখ রোজ রবিবার দিবাগত আনুমানিক রাত ১২.০০ টার দিকে আমার বসতঘর ও রান্নাঘরে আগুন দিয়ে বাহাদুর পালিয়ে যায়। আমার ডাক চিৎকারে উলেখিত পাড়াপ্রতিবেশী ও আমার আপনজনরা আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। আমি আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে গেলে কাঠালিয়া থানায় কোন আইনানুগ সহায়তা পাই নি। নিরুপায় হইয়া ঝালকাঠী বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করি। যাহার মামলা নং- সি.আর- ২৪/১৯ (কাঠাঃ)।
অন্যথায় আমার বিবাদী মোঃ বাহাদুর জোমাদ্দার পিতা মৃত আজাহার জোমাদ্দার উত্তর তারাবুনিয়া কাঠালিয়া ঝালকাঠী তিনি আমার বসতঘর ও রান্নাঘর পুরে ছাই হওয়াও উল্টো আমার ছেলে ১। মোঃ ফরিদ জোমাদ্দার যিনি চট্টগ্রামে চাকুরী করে, ২। মোঃ হাফিজুল জোমাদ্দার সে ০৫ বছর পর্যন্ত নিখোজ আছে, ৩। নাজমুল হোসেন ও আমি সহ মোট ০৪ জনের নামে কাঠালিয়া থানায় লিখিত একটি অভিযোগ দায়ের করেন প্রতিপক্ষদল।
কাঠালিয়া থানার পুলিশ সরেজমিনে এসে তদন্ত করে অবশেষে অভিযুক্ত থেকে অব্যাহিত দেন আমি ও আমার ছেলেদের। শুধু ঘর পুড়েই ক্ষ্যান্ত না বিগত দিন থেকে আমাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানী করে আসছে এমনকি বর্তমানে ১৯৪৫-৪৬ সনের দুইটি ডিগ্রী বের করে আমাকে হয়রানী করে। লোকমুখে প্রকাশ্যে আমাকে বলেন তোর পায়ের তলে মাটি নাই। ভবিষ্যতে তোরে জেল হাজতে দিতে পারলে আমার শান্তি, তখন তোকে ও তোর জমি জমা লুটে পুটে খাব।
বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে যে মামলাটি দায়ের করেছি তা কাঠালিয়া থানায় অফিসার ইনচার্জ তদন্তে দিয়েছে বিজ্ঞ আদালত। আমার আকুল আবেদন যাহাতে সততার সহিত আমার মামলার বিষয়বস্তু পর্যবেক্ষন, পর্যালোচনা করিয়া সত্য তথ্য বিজ্ঞা আদালতে দাখিল করার জন্য পুলিশের কাছে বিনীত অনুরোধ রইল।