১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

samakalnew24
samakalnew24
শিরোনাম:
ফরিদগঞ্জের প্রখ্যাত হোমিও ডাক্তার নারায়ণ চক্রবর্তীর... তাহেরপুরের তিনশত বছরের বৃক্ষের নাম আজো অজানা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে প্রাণিসম্পদের বিকল্প নেই : ইউএনও... প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী সড়ক দুর্ঘটনায় সংগীতশিল্পী পাগল হাসান সহ নিহিত-২ আহত-৩

ডিজিটাল যুগে আধুনিক ভাবে সেঁচ পাম্প।

 টাঙ্গাইল সংবাদদাতা সমকালনিউজ২৪

ভুঞাপুর উপজেলা, চর গাবসারা ইউনিয়নের ছোট নলছিয়া পাড়া গ্রামের শুকুর আলীর সেঁচ পাম্পঃ- আজ থেকে ২০ বছর আগে যমুনা নদীর যখন তীব্র ভাংগন ছিলো তখন কেউ চিন্তা করতে পারেনি যে,এই যমুনাতে এক সময় ইরি গেসোন করা সম্ভব হবে।সেই নদী এখন প্রায় মরুভূমি হিসাবে ব্যবহার হয়।যমুনা নদীর চর গুলো এখন পরিপূর্ণ ফসলে ভরে যাচ্ছে,কৃষকদের মুখে প্রচন্ড হাঁসি কারো মধ্যে কোন অভাবের লেশ মাত্র নেই, সেই নদীতে এখন ইরি ধান চাষ হচ্ছে।ফলনো ভালো,শুকুর আলী কৃষক জমি জমা তেমন নেই কিন্তু এখন অনেক ভালো চলে,এক সময় অনেক কষ্ট করত,তার বয়সে কত বার বাড়ী ভেঙ্গে বিলিন হয়েছে যমুনা নদীতে তার কোন হিসাব নেই, যমুনা নদীর সাথে যুদ্ধ করে আজো টিকে আছে।

একটু জমিতে ইরি ধান চাষ করছে। কিন্তু পানি দেবার কোন আধুনিক যন্ত্র তার না থাকার ধরুন পুরোনো আমলের সেই কাঠ আর বাঁশ দিয়ে বানিয়ে ফেলছেন সেচ যন্ত্র। শুকুর আলীর সাথে কথা বল্লে তিনি বলেন এই ৬০ বছর বয়সেও আমি অনেক শক্তিশালী পরিশ্রম করতে পারি ছোট খাটো রোগ আমাকে ধরতে পারে না, কাজ শেষে আমি প্রতিদিন চোঁখে কাজল মেখে ভালো কাপড় পরিধান করে গ্রামের বাজারে সবার সাথে আড্ডা দেই।

আগে গ্রামে কোন হাট বাজার ছিল না বাড়ী থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে গোবিন্দাসী বাজার থেকে বাজার এনে খাইতে হতো, কিন্তু এখন আর হাঁটতে হয় না আমাদের এলাকাতেই এখন দুটি হাট হয়েছে আমরা প্রতিদিন এখান থেকেই বাজার করতে পারি।তবু সাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য প্রতিদিন ৬-৭ কিলোমিটার রাস্তা হাটি।ধানের আবাদ ভালো হয়েছে আশা করি উপর ওলা সহায় থাকলে ভালো ফলন পাবো।

প্রতিদিনের খবর পড়ুন আপনার ইমেইল থেকে
টাঙ্গাইল বিভাগের সর্বশেষ
টাঙ্গাইল বিভাগের আলোচিত
ওপরে