পটুয়াখালীর মহিপুরে ছিছকে হাইব্রিড মোঃমঞ্জু মুসুল্লীর বেপরোয়া দৌরাত্মে বিব্রত আওয়ামীলীগ
মহিপুর ইউনিয়নের বিপিনপুর গ্রামের মৃত আফতার উদ্দীন মুসুল্লীর ছেলে মঞ্জু মুসুল্লী। পরিবারের ১১ ভাইয়ের ৮ জন সবাই বিএনপির রাজনীতির সাথে সক্রিয় ।পরিবারের দুই ভাই বাংলাদেশ পুলিশের চাকরিরত ছিল এক ভাই রিটাইয়েট হয়ে পরিবার সহ ঢাকায় থাকেন। তার ভাই আনোয়ার মুছুল্লি মহিপুর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি, ছোট ভাই মাহাবুব মুসল্লী মহিপুর ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য তার ভাইয়ের ছেলেরা বিএনপির সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পদে রয়েছেন।
২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পরে দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে দেশে ফিরে ভোল পাল্টে পরিবারের মধ্যে একা বনে যান আওয়ামীলীগ ছিছকে নেতা। পরবর্তীতে স্থানীয় ভাবে নেতাদের তেলবাজি করে হাতিয়ে নেন ৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি।
তিনি ছারা পরিবারের ৮ ভাই এখনো বিএনপির বিভিন্ন পদে রয়েছেন।
মহিপুর ইউনিয়ানের আওয়ামী সভাপতি আঃ মালেক আকন দলিয় অফিসে মিটিং চালাকলিন তার বিব্রত কর আচরনে ক্ষোব প্রকাশ করে, সহ সহযোগী সংগঠনের একাদিক নেতারা জানান এইো হাইব্রিড মঞ্জু মুছুল্লি দলের ভিতরে প্রবেশ করে শুরু থেকে বিব্রতকর আচরন করে আসছেন। দলের সিনিয়র নেতার উপেক্ষা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন্মদিনে কেককাটা অনুষ্ঠানে আওয়ামীলীগ সিনিয়রদের পিছনে ফেলে নিজেই শুরুকরেন কেককাটা।মহিপুর ইউনিয়ন সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি জানান সিনিয়ার নেতারদের সাথে বিব্রত কর আচরনের বিষয় জনতে চাইলে উল্টো তাকে হুমকি দেয়।
দলের প্রভাব খাটিয়ে মহিপুরে সড়ক ও জনপদের জায়গায় অবৈধভাবে দখল করে ২ টি দোকান ঘড় নির্মান করেন।
তার এহেন কর্মকান্ডে বিব্রত স্থানীয় আওয়ামীলীগ।