
আমতলী উপজেলা বিএনপি নেতার নেতৃত্বে রাতের আধারে ধান কাটা শিরোনামে যে অভিযোগ করা হয়েছে তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন, প্রফেসার আবদস ছত্তার হাওলাদর ও ডালিম হাওলাদারসহ যাদেরকে আসামি করা হয়েছে সকলে নির্দোষ।
ডালিম হাওলাদার বলেন, রাজ্জাক হাং নসু হাং, পাশা হাং, বাবুল হাং, মিলন হাং, এরা দস্য প্রকৃতির লোক, রাজ্জাক গংরা গায়ের জোরে এলাকায় মারামারি করে থাকে এমন তথ্য আছে, ডালিম হাওলাদার আর রাজ্জাক গংদের বাড়ি পাশাপাশি হওয়াতে ঈশ্বর্নিত হয়ে মিথ্যে অভিযোগ তুলে বিগত দিনে অনেক মামলা হামলা করেছে,আমতলী উপজেলা বিএনপি সদস্য সচিব মোঃ তুহিন মৃধা, ভদ্র ও জনপ্রিয় লোক, তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে হেও প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে, বিএনপি নেতা তুহিন মৃধা আর ডালিম হাওলাদার মামাতো ফুফাতো ভাই, রাজ্জাক গংরা বর্ষায় জমি আবাদের সময় মারপিট করেছে, তখন আমতলী থানায় তুহিন মৃধা’র নেতৃত্বে মিমাংসা হয়, হয়তো রাজ্জাক গংরা খুশি হতে না পেরে আবারও হুর হাঙ্গামা শুরু করেছে।
ডালিম হাওলাদারের অভিযোগ রাজ্জাক গংরা আমার পৈত্রিক সম্পত্তির ধান কেটে নিয়ে উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে মামলা এবং সংবাদ সম্মেলন করে, আমি এই মিথ্যা মামলা প্রতাহারসহ সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

























