”অ’বৈধ ক্যা’সিনোকাণ্ডে গ্রে’প্তার ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ব’হিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকে হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট থেকে ছেড়ে দেয়া হচ্ছে।
হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়ার পর তাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হবে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কারাধ্যক্ষ মাহাবুবুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট সূত্র জানিয়েছে, শনিবার সম্রাটকে তারা হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেবে। গত মঙ্গলবার সম্রাট ‘অসুস্থ’ হয়ে পড়লে চিকিৎসার জন্য তাকে কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ঢাকায় আনা হয়।
প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়া হয়। সেখান থেকে সম্রাটকে হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে পাঠানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসক। ওইদিন সকালেই সম্রাটকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে যাওয়া হয়।
‘গত রোববার ভোররাতে যুবলীগের নেতা সম্রাট ও তার সহযোগী এনামুল হককে কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে আ’টক করে র্যাব। সম্রাটের তথ্যের ভিত্তিতে তাকে সঙ্গে নিয়ে র্যাবের ভ্রা’ম্যমাণ আ’দালত রোববার দুপুরে তার কার্যালয় কাকরাইলের ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে অভিযান চালান। সেখান থেকে পি’স্তল, গু’লি, ই’য়াবা বড়ি, বিদেশি ম’দ উ’দ্ধার করা হয়।এছাড়া দুটি ক্যাঙারুর চামড়া, বৈদ্যুতিক শক দেওয়ার দুটি যন্ত্র ও লাঠি উ’দ্ধার করা হয়। বন্য প্রাণীর চামড়া রাখার দায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়ে রোববার রাতে স’ম্রাটকে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কা’রাগারে পাঠানো হয়।
সম্রাট ও তার সহযোগী আরমানের বি’রুদ্ধে তিনটি মামলা করেছে র্যাব। এর মধ্যে ঢাকার রমনা থানায় তাদের বি’রুদ্ধে দুই আইনে দুটি মা’মলা হয়েছে। আর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানায় আরমানের বি’রুদ্ধে মা’দক আইনে একটি মা’মলা হয়েছে।
রমনা থানায় দুটি মা’মলার মধ্যে একটি অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনে, অন্যটি মা’দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে। অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের মা’মলায় শুধু সম্রাটকে আ’সামি করা হয়েছে।
মা’দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মা’মলায় সম্রাটের সঙ্গে আরমানকেও আসামি করা হয়।অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ মা’মলায় সম্রাটকে গ্রে’প্তার দেখিয়ে ১০ দিনের রি’মান্ডের আবেদন করেছে পুলিশ।
‘বিদ্রঃ সমকালনিউজ২৪.কম একটি স্বাধীন অনলাইন পত্রিকা। সমকালনিউজ২৪.কম এর সাথে দৈনিক সমকাল এর কোন সম্পর্ক নেই।’































