অন্যান্য সব সময়ের চেয়ে এবার ভ্রমন টা আলাদা এবং উপভোগ্য।
আগে সবকটি ট্যুরে আমাদের প্লান করা জায়গাতে যেতাম।
আজও প্লান করা ছিল, তবে অনিবার্য কারণে সেখানে যেতে পারি নি।
তাই অনির্দিষ্ট যাত্রা শুরু হয় সারকিট হাউস ময়দান থেকে সাতটায়।
উদ্দেশ্য মহাসড়ক।
বরগুনার নির্মাণাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে অল্প একটু সামনে গিয়ে আমাদের প্রথম সেলফি বিরতি।
তারপর সেখান থেকে বিবেক চত্বর হয়ে কুমড়াখালী।
পথে সুন্দর সব লোকেশনে সেলফি চলছে।
এরপর ফুলতলা থেকে আবার মহাসড়ক যাব বলে সিদ্ধান্ত নিলাম।
কিন্তু সেখানেও রাস্তায় কাজ চলে। একমাত্র সড়কটা ছিল সাইকেল চলাচলের অনুপযোগী।
হেটে পার হলাম একটা বিল।
তারপর তাল গাছের সাড়ি, সেখানে জিরিয়ে, সেলফি তুলে আবার যাত্রা শুরু।
সবশেষে বরগুনার কাচাবাজার ব্রিজের পাদদেশস্থ চায়ের দোকানে এক টুকরা বিশ্রাম এবং বাড়ি ফেরা।
আজকের ভ্রমণটা মাত্র ১০কিমি দুরত্বের। তবে আনন্দটা মনে রাখার মত।
ধন্যবাদ বায়েজিদ ও সাইদুর। দুজন সহযাত্রী, প্রানবন্ত করে রেখেছে তারা পুরো পথ।
আন্তরিক ভাবে দুঃখপ্রকাশ করছি নাহিদ, কালাম ও অন্যান্যদের প্রতি,
তারা ট্যুর করতে এসেও সময়জনিত জটিলতায় আমাদের সঙ্গী হতে পারে নি।
তবে সুসংবাদ এটাই, খুব শীঘ্রই নতুন কোন পথে নামবে আমাদের দ্বিচক্রযান।