একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বচনে সিলেট-০৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ) জনপ্রতিনিধিদের নির্বচনী প্রচারনায় জমে উঠেছে দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ, গ্রামের বাজারগুলোতে ও প্রত্যেকের ঘরে ঘরে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রার্থীরা,তারা মানুষে ধারে ধারে গিয়ে উন্নয়নের আশ্বাস প্রদান করছেন ভোটাররা তাদের পছন্দমত একজন প্রার্খীকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী করার কথা ভাবছেন তবে বেশিরভাগই নতুন ভোটাররা পরিবর্তনের নতুন প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন।
গতকাল সরেজমিনে দক্ষিণ সুরমা এলাকায় গেলে নির্বাচনী প্রচারনায় অনেক প্রার্থী থাকলেও মাঠে রয়েছেন মহাজোটের প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে বর্তমান সাংসদ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী ও ২৩ দলের খেলাফত মজলিসের প্রার্থী সিলেট জেলা শার যুগ্ন সাধারন সম্পাদক দিলওয়ার হোসেন, ঐক্যফন্টের বিএনপির সমর্থিত প্রার্থী শফি আহমদ চৌধুরী ও জাতীয় পার্টির ওসমান আলী প্রার্থী থাকলেও মাঠে তেমন দেখা যাচ্ছে না।
ভোটারদের সাথে নির্বচনী আলাপকালে তারা বলেন যে উন্নয়নশীল দেশ হলেও সিলেট ০৩ আসনে কেন কোন উন্নয়ন থেকে হচ্ছে না, তাই আমরা বিনা ভোটে নির্বাচিত এমপি আর দেকতে চাই না। গত ০৫ বছওে সিলেট ৩ আসনের দক্ষিণ সুরমায় কি উন্নয়ন হয়েছে তা সুলতানপুর সড়ক দেখলেই বোঝা যায়। তাই আমরা এবার ডিজিটাল বাংলাদেশে নতুনত্যের সূচনা পরিবর্তনের মাধোমে সিলেট ৩ আসনে এমপি নির্বাচীত করতে চাই।এদিকে খেলাফত মজলিসের দিলওয়ার হোসেন এর নির্বাচনী প্রচারনায় বেশ ব্যাস্ত সময় কাটাছেন তার সিলেট ০৩ আসনে ব্যপক পরিচিতি রয়েছে গত ০৫ বছরে দিলওয়ার হোসেন এই আসনে অনেক উন্নয়মূলক কাজ করেছেন একাধিক প্রতিবন্ধিদের হুইল চেয়ার, রিক্সা, ঘর তৈরি অন্ধ লোককে নগত অনুদান সহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের ব্যপক সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। এবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নতুন প্রার্থীদের নিয়ে বেশ ভাবনা রয়েছে ভোটারদের মাঝে, তবে ভোটাররা বলেন আমার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব এমন কথা শোনা যায় না । ভোটাররা বলেন আমার ভোট আমি দেব সৎ ও যোগ্য লোককেই দেব।
দক্ষিন সুরমায় শিলাম ইউনিয়নে এক ব্যবসায়ীর সাথে কথা হলে তিনি বলেন এবার নির্বাচন সুষ্ঠ হবে বলে আশা করছি, গত ০৫ বছরের উন্নয়ন দেখে তারা বর্তমান ও নতুন প্রার্থীদের মধ্যে অন্যরকম আমেজ দেখা যাচ্ছে, তবে ভোটাররা এবার সচেতন উন্নয়নশীল বাংলাদেশ হলে সিলেট ০৩ আসন কেন উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে রইল, তাই আমরা সিলেট ০৩ আসনের নতুনের মুখ নিয়ে দক্ষিন সুরমার উন্নয়ন আনতে চাই। তাই আমাদের অধিকারটি ৩০ ডিসেম্বরই ভোটের মাধ্যমে সফল করতে চাই।